দেশে যড়যন্ত্র ছিল যড়যন্ত্র আছে আর এই যড়যন্ত্রের মাধ্যমে ২০০১ সালে বিএনপি একক সংখ্যা গড়িষ্ঠ নিয়ে সরকার গঠন করেছিল। এর পর থেকে যড়যন্ত্র চলে আসছে। দেশী বিদেশী যড়যন্ত্রের কারনে ১/১১ সৃষ্টি হয়েছিল এবং আমার নেত্রী দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে বিনা দোষে গ্রেফতার করে। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান করে গ্রেফতার করে তাকে শারীরিক ভাবে আঘাত করা হয় । তারেক রহমান এদেশের স্বাধীনতার ঘোষক রনাঙ্গনের বীর মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমান এর তার সন্তান। আর তাকেই নির্যাতন করা হয়েছে। মুন্সীগঞ্জের শ্রীনগরে বিএনপির নেতাকর্মীদের সাথে দেশের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা শেষে এসব কথা বলেন বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির স্বেচ্ছাসেবক বিষয়ক সম্পাদক মীর সরফত আলী সপু।
শনিবার বিকেলে শ্রীনগর উপজেলার দামলা গ্রামের নিজ বাড়ীতে নেতাকর্মীদের সাথে আলোচনাকালে এসব কথা বলেন তিনি।
তিনি আরো বলেন,সেই সময় বিরোধী দল ছিল আওয়ামী লীগ। তারা বলেছিল ১/১১ আমাদের আন্দোলনের ফসল। যাই হোক তার পর একটি নির্বাচন হলো৷ এটা একটা লম্বা কাহিনী। তারপর থেকে যে নির্বাচন গুলো হয়েছে সে নির্বাচন গুলো ছিল লোক দেখানো নির্বাচন। এর পর থেকে এই যে হত্যা, গুম আজকে যে, অবস্থা সৃষ্টি করছে এবং তারই ধারাবাহিকতায় পার্বত্য অঞ্চলে বাঙ্গালী ও পাহারীদের মধ্যে দাঙ্গা সৃষ্টি করেছে। কারা করেছে সেটা আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ তারা জিনিসগুলো উসকে দিয়ে এই অবস্থার সৃষ্টি করেছে।আর মাজার ও সামনে হিন্দুদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব দুর্গা পুজা আপনারা লক্ষ করেছেন তৎকালীন আঃলীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছিলেন, আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় না থাকলে ৫ লক্ষ লোক মারা যাবে। আপনারা দেখেছেন ৫টি লোকও মারা যায়নি। আমরা সমস্ত নেতাকর্মীদের নিয়ে সে গুলো সামাল দিয়েছি।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা শ্রমিক দলের সিনিয়র সহ-সভাপতি আলম বেপারী, ছত্রদলের সাধারণ সম্পাদক ইমন হোসেন, বিএনপি নেতা সিদ্দিকুর রহমান মন্টু,কাজী শামীম ইমাম সাচ্চু, কে এম রাজীব,
জসিম মোল্লা, লিমন লস্কর,হাসান,আমিন রুবেল, এডঃ নীল কমল, পরশ প্রমুখ।