ঠাকুরগাঁও-২ আসনের মানুষের মুখে মুখে এখন একটাই নাম ফারুক হাসান। এই তরুণ, উদ্যমী ও মানবিক নেতার স্বপ্ন একটাই—গরিব দুঃখীর মুখে হাসি ফোটানো এবং একটি আধুনিক, উন্নত ঠাকুরগাঁও গড়ে তোলা।
ফারুক হাসান বিশ্বাস করেন, রাজনীতি মানে ক্ষমতা নয়, রাজনীতি মানে সেবা। তাই তিনি বছরের পর বছর এই এলাকার গরিব, অসহায়, শ্রমজীবী মানুষের পাশে থেকে মানবতার সেবা করে যাচ্ছেন। কখনও নিজের অর্থে চিকিৎসা সহায়তা, কখনও শিক্ষার্থীদের পাশে বই-খাতা বা বৃত্তি, আবার কখনও বিপদে-আপদে ছুটে গিয়ে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন নির্দ্বিধায়।
তিনি বলেন,
“আমি ঠাকুরগাঁও-২ আসনের সন্তান। এখানকার মাটি, এখানকার মানুষই আমার শক্তি। আমার স্বপ্ন—প্রত্যেক পরিবারে যেন স্বচ্ছলতা আসে, প্রত্যেক তরুণ যেন কাজ পায়, এবং কেউ যেন অনাহারে না থাকে।”
উন্নয়নের অঙ্গীকার
আগামী দিনের ঠাকুরগাঁওকে তিনি দেখতে চান একটি মডেল আসন হিসেবে। তার ঘোষিত লক্ষ্যসমূহের মধ্যে রয়েছে—
✅ শিক্ষা ও কর্মসংস্থানে বিশেষ উদ্যোগ
✅ গ্রামীণ অবকাঠামো ও রাস্তা উন্নয়ন
✅ কৃষকদের উৎপাদিত পণ্যের ন্যায্য মূল্য নিশ্চিত করা
✅ প্রতিবন্ধী ও প্রবীণ নাগরিকদের জন্য সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচি
✅ তরুণ প্রজন্মকে দক্ষ করে গড়ে তোলার প্রশিক্ষণ কেন্দ্র স্থাপন
মানুষের হৃদয়ে জায়গা করে নিয়েছেন
স্থানীয়দের মতে, ফারুক হাসান এমন একজন নেতা যিনি সবার কাছে সহজলভ্য ও আন্তরিক।
গ্রামের এক প্রবীণ নাগরিক বলেন,
> “ফারুক হাসান আমাদের আপনজনের মতো। দুঃখের দিনে আমরা তাকে পাই পাশে, আনন্দের দিনেও তিনি আমাদের সঙ্গে হাসেন।”
তরুণদের আশা
তরুণ ভোটারদের মধ্যে ফারুক হাসানের জনপ্রিয়তা ক্রমেই বাড়ছে। তাদের মতে, তিনি তরুণ সমাজের অনুপ্রেরণা, নতুন ধারার রাজনীতির প্রতীক।
একজন কলেজ শিক্ষার্থী বলেন,
> “আমরা এমন নেতা চাই যিনি আমাদের কথা বুঝবেন, আমাদের সঙ্গে হাঁটবেন। ফারুক হাসান সেই মানুষ।”
শেষ কথা
মানবিকতা, সততা আর উন্নয়নমুখী চিন্তাধারাই ফারুক হাসানকে ঠাকুরগাঁও-২ আসনের মানুষের নয়নের মনি বানিয়েছে।
তিনি বলেন,
> “মানুষের দোয়াই আমার শক্তি। আমি শেষ নিঃশ্বাস পর্যন্ত ঠাকুরগাঁওবাসীর পাশে থাকতে চাই।”
ঠাকুরগাঁওবাসী তাই একবাক্যে বলছে
“আমাদের নেতা, আমাদের আশা,ফারুক হাসান।”
উজ্জ্বল ভূঁইয়া 









