ঢাকা ০৬:২৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২৫, ১০ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ফরিদপুরে শিশু হত্যাকারীকে গণপিটুনি দিয়ে হত্যা করেছে উত্তেজিত জনতা 

ফরিদপুর সদর উপজেলার অম্বিকাপুর ইউনিয়নের চর নসিপুর গ্রামে তাহিয়া নামের এক শিশুকে হত্যা করে বস্তা বন্দী করে লাশ ঘরের মধ্যে লুকিয়ে রাখার প্রতিবাদে অভিযুক্ত হায়দার মোল্লাকে গণপিটুনি দিয়ে হত্যা করেছে উত্তেজিত জনতা।
বুধবার (১১ ডিসেম্বর)  সন্ধ্যায় এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয়রা জানায়,  চর নসিপুর গ্রামের যেয়া মোল্লার শিশু কন্যা তাহিয়া মঙ্গলবার বিকাল থেকে নিখোজ ছিল। বুধবার বিকালে পুলিশ স্থানীয়দের অভিযোগের ভিত্তিতে মোল্লার ঘর তল্লাশি করে বারান্দায় রাখা বস্তার ভেতর থেকে লাস উদ্ধার করে। এ সময় শিশুটির গলায় বিদ্যুতের তার পেচানো ছিল। পারমানবিক এ হত্যাকাণ্ডের খবর ছড়িয়ে পড়ায় আশেপাশের গ্রাম থেকে শত শত মানুষ ওই বাড়িতে জড়ো হয়। এ সময় তারা হত্যার দৃশ্য সহ্য করতে না পেরে উত্তেজিত হয়ে টিনের ঘরটির বেড়া ভেঙ্গে প্রবেশ করে তো হায়দার মোল্লাকে গণপিটুনিতে দিয়ে হত্যা করে।
কোতোয়ালি থানা পুলিশের অফিসার ইনচার্জ মো্ আসাদউজ্জামান ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে জানান,  লাস্ট উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে।  আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ প্রক্রিয়া দিন রয়েছে।
ট্যাগস :
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

মাদারীপুর থেকে চুরি হওয়া গরু ফরিদপুরে জনতার হাতে চোর সহ আটক

ফরিদপুরে শিশু হত্যাকারীকে গণপিটুনি দিয়ে হত্যা করেছে উত্তেজিত জনতা 

আপডেট সময় ০২:০০:০৭ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১২ ডিসেম্বর ২০২৪
ফরিদপুর সদর উপজেলার অম্বিকাপুর ইউনিয়নের চর নসিপুর গ্রামে তাহিয়া নামের এক শিশুকে হত্যা করে বস্তা বন্দী করে লাশ ঘরের মধ্যে লুকিয়ে রাখার প্রতিবাদে অভিযুক্ত হায়দার মোল্লাকে গণপিটুনি দিয়ে হত্যা করেছে উত্তেজিত জনতা।
বুধবার (১১ ডিসেম্বর)  সন্ধ্যায় এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয়রা জানায়,  চর নসিপুর গ্রামের যেয়া মোল্লার শিশু কন্যা তাহিয়া মঙ্গলবার বিকাল থেকে নিখোজ ছিল। বুধবার বিকালে পুলিশ স্থানীয়দের অভিযোগের ভিত্তিতে মোল্লার ঘর তল্লাশি করে বারান্দায় রাখা বস্তার ভেতর থেকে লাস উদ্ধার করে। এ সময় শিশুটির গলায় বিদ্যুতের তার পেচানো ছিল। পারমানবিক এ হত্যাকাণ্ডের খবর ছড়িয়ে পড়ায় আশেপাশের গ্রাম থেকে শত শত মানুষ ওই বাড়িতে জড়ো হয়। এ সময় তারা হত্যার দৃশ্য সহ্য করতে না পেরে উত্তেজিত হয়ে টিনের ঘরটির বেড়া ভেঙ্গে প্রবেশ করে তো হায়দার মোল্লাকে গণপিটুনিতে দিয়ে হত্যা করে।
কোতোয়ালি থানা পুলিশের অফিসার ইনচার্জ মো্ আসাদউজ্জামান ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে জানান,  লাস্ট উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে।  আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ প্রক্রিয়া দিন রয়েছে।