ঢাকা ০১:৪৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ০৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ২০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

পরিবেশ দূষন করে আসছে ৩ নং সুবিদপুর ইউনিয়নের পাচুর বাড়ির লোকজন

 ফরিদগঞ্জ উপজেলার ৩ নং সুবিদপুর পূর্ব ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ডের পাচুর বাড়ির লোকজন পরিকল্পিত ভাবে পরিবেশ দূষন করে আসছে। অনেক দিন দরে এলাকার মেম্বার মোঃ আঃ রশিদ মিয়াজি এবং এলাকার সুদি মহলের লোকজন তাদেরকে পরিবেশ দুূষন করতে বারন করেন। কিন্তু তারা ইউপি সদস্য ও এলাকার সুদি মহলের কথা না শুনে পরিবেশ দূষন করেই যাচ্ছে। তাই এলাকা বাসির মধ্যে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়। এবং গন সাক্ষর করে তাদের কে বয়কট করেন।
জানা যায় পাচুর বাড়ির উত্তর ও পশ্চিম পাশ দিয়ে পানি উন্নয়ন বোর্ডের খাল প্রবাহিত হয়েছে। তাদের বাড়িতে অনেক গরুর খামার ও মুরগীর খামার রয়েছে। খামারিরা গরুর গোবর চনা ও মুরগীর বৃষ্টা সংরক্ষণের কোন ব্যবস্হা না করে ঐ খালের মধ্যে সকল প্রকার আবর্জনা নিক্ষেপ করে। এবং পরিবেশ দোষন করে বছরের পর বছর তারা অপরিকল্পিতভাবে গরুর ফার্ম ও মুরগির ফার্ম করে ব্যবসা করে আসছে। তাদেরকে বার বার নিষেধ করার পরও তারা কোনরকম কর্ণপাত করে না। তাদের এই ফার্মগুলোর ময়লার দুর্গন্ধে আশপাশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের লেখা পড়া এবং পাশে থাকা মসজিদের মুসল্লিদের নামাজ সহ এলাকার মানুষের বসবাস করা এখন কঠিন হয়ে পড়েছে। গরুর গোবর, মুরগীর বৃষ্টার কারনে খালে পানি চলা চলে বিঘ্ন হচ্ছে এবং পানি দুষনের কারনে প্রায় ২০০ একর জমির ফসল ব্যপক ক্ষতি হচ্ছে। উল্লেখ্য; উক্ত বাড়ির পাশে ১ টি হাফিজিয়া মাদ্রাসা, সুবিদপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, সুবিদপুর ওল্ড স্কীম দাখিল মাদ্রাসা, নওশার বাড়ির জামে মসজিদ, মিজি বাড়ির জামে মসজিদ ও নওশার বাড়ির ঈদগাহ মাঠ সহ অনেক গুলো প্রতিষ্ঠান রয়েছে। তাদের পরিবেশ দুষনের কারনে ধর্ম প্রান মানুষদের ইবাদত বন্দেগী ও প্রতিষ্ঠানের লেখা পড়া এবং এলকার মানুষের চলাচল সহ বৃহৎ জনগোষ্ঠীর ক্ষতি সাধিত হচ্ছে।
তাই এলাকাবাসী জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে পরিবেশ অধিদপ্তরের দৃষ্টি কামনা করছেন।
ট্যাগস :
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

শার্শার নাভারন বাজারে এলো সুজুকি জিক্সার ২৫০ এবং জিক্সার এসএফ ২৫০

পরিবেশ দূষন করে আসছে ৩ নং সুবিদপুর ইউনিয়নের পাচুর বাড়ির লোকজন

আপডেট সময় ১২:৫২:১৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১ ডিসেম্বর ২০২৪
 ফরিদগঞ্জ উপজেলার ৩ নং সুবিদপুর পূর্ব ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ডের পাচুর বাড়ির লোকজন পরিকল্পিত ভাবে পরিবেশ দূষন করে আসছে। অনেক দিন দরে এলাকার মেম্বার মোঃ আঃ রশিদ মিয়াজি এবং এলাকার সুদি মহলের লোকজন তাদেরকে পরিবেশ দুূষন করতে বারন করেন। কিন্তু তারা ইউপি সদস্য ও এলাকার সুদি মহলের কথা না শুনে পরিবেশ দূষন করেই যাচ্ছে। তাই এলাকা বাসির মধ্যে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়। এবং গন সাক্ষর করে তাদের কে বয়কট করেন।
জানা যায় পাচুর বাড়ির উত্তর ও পশ্চিম পাশ দিয়ে পানি উন্নয়ন বোর্ডের খাল প্রবাহিত হয়েছে। তাদের বাড়িতে অনেক গরুর খামার ও মুরগীর খামার রয়েছে। খামারিরা গরুর গোবর চনা ও মুরগীর বৃষ্টা সংরক্ষণের কোন ব্যবস্হা না করে ঐ খালের মধ্যে সকল প্রকার আবর্জনা নিক্ষেপ করে। এবং পরিবেশ দোষন করে বছরের পর বছর তারা অপরিকল্পিতভাবে গরুর ফার্ম ও মুরগির ফার্ম করে ব্যবসা করে আসছে। তাদেরকে বার বার নিষেধ করার পরও তারা কোনরকম কর্ণপাত করে না। তাদের এই ফার্মগুলোর ময়লার দুর্গন্ধে আশপাশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের লেখা পড়া এবং পাশে থাকা মসজিদের মুসল্লিদের নামাজ সহ এলাকার মানুষের বসবাস করা এখন কঠিন হয়ে পড়েছে। গরুর গোবর, মুরগীর বৃষ্টার কারনে খালে পানি চলা চলে বিঘ্ন হচ্ছে এবং পানি দুষনের কারনে প্রায় ২০০ একর জমির ফসল ব্যপক ক্ষতি হচ্ছে। উল্লেখ্য; উক্ত বাড়ির পাশে ১ টি হাফিজিয়া মাদ্রাসা, সুবিদপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, সুবিদপুর ওল্ড স্কীম দাখিল মাদ্রাসা, নওশার বাড়ির জামে মসজিদ, মিজি বাড়ির জামে মসজিদ ও নওশার বাড়ির ঈদগাহ মাঠ সহ অনেক গুলো প্রতিষ্ঠান রয়েছে। তাদের পরিবেশ দুষনের কারনে ধর্ম প্রান মানুষদের ইবাদত বন্দেগী ও প্রতিষ্ঠানের লেখা পড়া এবং এলকার মানুষের চলাচল সহ বৃহৎ জনগোষ্ঠীর ক্ষতি সাধিত হচ্ছে।
তাই এলাকাবাসী জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে পরিবেশ অধিদপ্তরের দৃষ্টি কামনা করছেন।