ঢাকা ০৭:১৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ষড়যন্ত্র ও অপতৎপরতার প্রতিবাদে বিবৃতি দিয়েছেন বাসমাশিস সাবেক সাঃ সম্পাদক সালমী

মিথ্যা বানোয়াট ও ষড়যন্ত্রমূলক অপতৎপরতার প্রতিবাদ জানিয়ে লিখিত বিবৃতি দিয়েছেন বাংলাদেশ সরকারি মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির (বাসমাশিস) সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও সাধারণ পরিষদের সদস্য শাহাব উদ্দীন মাহমুদ (সালমী)।
মঙ্গলবার ১০ সেপ্টেম্বর  দুপুরে তিনি লিখিত বিবৃতি দেন।
লিখিত বিবৃতিতে সাবেক সাধারণ সম্পাদক শাহাব উদ্দীন মাহমুদ (সালমী)। বলেন, একটা সংগঠন চলে গঠনতন্ত্র অনুযায়ী। বাংলাদেশ সরকারি মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির (বাসমাশিস) একটি গঠনতন্ত্র আছে। বিগত ৫০ বছরের ইতিহাসে গঠনতন্ত্র অনুযায়ী বাসমাশিস নামক সংগঠনটি কখনো চলেনি। ইতিহাসে প্রথমবারের মত গণতান্ত্রিকভাবে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে ২০১৯ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর সারাদেশের শিক্ষকদের সরাসরি ভোটে বিগত ফ্যাসিস্ট আওয়ামীলীগ সরকারের মদদপুষ্ট প্যানেলকে হারিয়ে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হই। কিন্তু হেরে যাওয়ার পর তাঁরা চুপ করে বসে থাকেনি। নানাভাবে আমাকে হেয়, অপদস্থ করার ও প্রতিশোধ নেওয়ার সুযোগ খুঁজতে থাকে। অবশষে নির্বাচিত হওয়ার মাত্র ১ (এক) বছরের মাথায় করোনাকালীন সময় ( ১৫/১২/২০২০ সাল) চরম ঔদ্ধত্যপূর্ণ ও খামখেয়ালী বাকশালী শিক্ষামন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী কর্তৃক আমাকে জামায়াত-বিএনপি-শিবির ট্যাগ দিয়ে নিজ জেলা চট্টগ্রাম থেকে প্রায় ৫০০ কি.মি দূরে নেত্রকোনার প্রত্যন্ত অঞ্চল মোহনগঞ্জে বদলী করা হয়। আজও আমি শাস্তিমূলক বদলীর খড়গ মাথায় নিয়ে নিজ জেলায় বাহিরে চাকরি করতে বাধ্য হচ্ছি। নির্বাচিত কমিটির অন্যান্য সকল আওয়ামী বিরোধি শিক্ষকবৃন্দকে বদলি, শোকজ ও বিচিত্র হয়রানির উপর রাখে বাকশালি অপশক্তি। সরকারি মাধ্যমিকের ফ্যাসিবাদ বিরোধি সাধারণ শিক্ষকবৃন্দ
ব্যাপক অসন্তোষ প্রকাশ করলেওকরলেও আওয়ামী দুষ্টচক্রের নিয়ন্ত্রণে থাকা মাউশি ও মন্ত্রণালয় কোনো কর্ণপাত করেননি। বিগত ১৪.১০.২০২০ খ্রি. আওয়ামী বাকশালী চক্রের প্রেতাত্মাদের দোহাই দিয়ে জোর করে আমাকে কমিটি থেকে বাদ দিয়ে
আহবায়ক কমিটি গঠন করা হয়। আহবায়ক কমিটির ০৩ (তিন) মাসের মধ্যে নির্বাচন দেওয়ার বিধান থাকলেও তাঁরা করপাত না করে অবৈধভাবে ১০ মাস ধরে জোর করে ঠিকে থাকার চেষ্টা চালায়। এরই মধ্যে ওই কমিটির আহবায়ক পদত্যাগ করেন এবং যুগ্ম আহ্বায়ক মেয়াদ পূর্তি হওয়ায় কমিটি বিলুপ্ত করেন। অগত্যা, সারাদেশের শিক্ষকরা সর্বশেষ নির্বাচিত কমিটির সাধারণ সম্পাদক হিসেবে আমাকে অনুরোধ করেন একটা সাধারণ সভা ডেকে নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য আরেকটি আহবায়ক কমিটি গঠন করার।
অতঃপর জুলাই-অগাস্টে বৈষম্যবিরোধি দেশপ্রেমিক ছাত্র জনতার মহান বিপ্লবের পর সরকারি মাধ্যমিকের নিপীড়িত ও শিক্ষকবৃন্দ সাধারণ সভার মাধ্যমে গণতান্ত্রিক ও বৈষম্যবিরোধি বাসমাশিস গঠনের লক্ষ্যে আওয়ামী দুঃশাসনের বিরুেদ্ধে প্রতিবাদকারী শিক্ষকগণের প্রতিনিধি হিসেবে বিগত ৩০.০৮.২০২৪ তারিখে সাধারণ সভার নোটিশ প্রদান করি।
কিন্তু আমাদের জন্য আরো বিস্ময় বাকি ছিল। যারা বিগত সরকারের আমলে ‘জয় বাংলার লোক’ পরিচয় দিয়ে গুরুত্বপূর্ণ জেলায় ডিও ও ঢাকাসহ অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ স্কুলগুলোতে প্রধান/সিনিয়র শিক্ষক হিসেবে ২০/২৫ বছর ধরে পদায়ন নিয়ে আছেন। সেই সুবিধাভোগী চক্রটি ঐতিহাসিক (৫ আগষ্ট) ‘জুলাই বিপ্লবে আমাদের গর্বের ধন ছাত্রজনতার অভ্যুত্থানে স্বৈরাচারী সরকার পালিয়ে যাওয়ার পরপর রাতারাতি খোলস পাল্টে বাসমাশিস দখল করার অপচেষ্টায় লিপ্ত হয়। ২০ বছর যারা সাধারণ শিক্ষকদের বিপদ-আপদে পাশে ছিলেন না, যাদের সাধারণ শিক্ষকরা চিনেনই না, বরঞ্চ কোনো প্রকার আইনকানুন ও বিধিবিধানের তোয়াক্কা না করে সাধারণ সভার অপেক্ষা না করে ফ্যাসিবাদের সুবিধাভোগী হয়ে বহাল তবিয়তে নিজেদের পদ-পদবী নিয়ে আরাম আয়েশে দিন কাটিয়েছেন এমন ব্যক্তিবর্গ রাতের আধারে একটি পকেট কমিটি ঘোষণা করেন। যেখানে সাধারণ শিক্ষকবৃন্দ তথা ফ্যাসিবাদ বিরোধী লড়াইয়ের ভুক্তভোগী ও অগ্রসৈনিক সিনিয়র ও সহকারী শিক্ষকবৃন্দের কোনো অংশগ্রহণের সুযোগই রাখা হয়নি। অথচ; সাধারণ শিক্ষকরা আগামী ১৩.০৯.২০২৪ খ্রি. তারিখ আহবায়ক কমিটি ও নির্বাচন কমিশন গঠন করতে একটি সাধারণ সভার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছেন। উক্ত সাধারণ সভাকে বানচাল করার জন্য ১০.০৯.২০২৪ খ্রি. বাসমাশিস প্যাড ব্যবহার করে বানোয়াট মিথ্যা তথ্য সম্বলিত একটি বিবৃতি দৃষ্টিগোচর হয়।
এমতাবস্থায়, সাধারণ শিক্ষকসহ সংশ্লিষ্ট সকলের কাছে আমার প্রশ্ন- বিগত আওয়ামীলীগ আমলে আমাকে বিএনপি জামাত শিবির ট্যাগ দিয়ে অন্যায় ভাবে বদলী করা হয়েছিল। যার পরিণামে আমার ব্যক্তিগত জীবন তছনছ হয়ে গিয়েছে। জ্ঞাতার্থে বলছি- আমার স্ত্রী হৃদযন্ত্রে রিং বাসানো রোগী। এখন ছাত্র-জনতা সরকার যখন ক্ষমতায় তখনও কি আমাকে আবারো অন্য ট্যাগ দিয়ে বিগত সরকারের হালুয়া রুটি খাওয়ারাই পার পেয়ে যাবে? আমি আর কত অবিচারের শিকার হবো? আমি উক্ত বানোয়াট ও ষড়যন্ত্রমূলক অপতৎপরতার তীব্র প্রতিবাদ জানাই।
সংশ্লিষ্ট সকলের জ্ঞাতার্থে দৃঢ়ভাবে জানাতে চাই- আগামী ১৩.০৯.২০২৪ খ্রি. তারিখ, শুক্রবার, গবর্নমেন্ট ল্যাবরেটরী হাই স্কুলে আমাদের প্রাণের সংগঠন বাসমাশিসের সাধারণ সভা এবং মাধ্যমিক শিক্ষার সংস্কার বিষয়ে সেমিনার অনুষ্ঠিত হবে। ইতোমধ্যে আমাদের সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। কিংবদন্তি শিক্ষক নেতা ও বিশিষ্ট শিক্ষাবিদগণ উক্ত সেমিনার ও সভায় উপস্থিত থাকার সদয় সম্মতি জ্ঞাপন করেছেন। উক্ত সভায় নবীন-প্রবীণ সকল শিক্ষকগণকে অংশগ্রহণের জন্য উদাত্ত আহবান জানাচ্ছি।
ট্যাগস :
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

সখিপুরে সাপের কামড়ে যুবকের মৃত্যু

ষড়যন্ত্র ও অপতৎপরতার প্রতিবাদে বিবৃতি দিয়েছেন বাসমাশিস সাবেক সাঃ সম্পাদক সালমী

আপডেট সময় ০৪:৪৩:৫৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৪
মিথ্যা বানোয়াট ও ষড়যন্ত্রমূলক অপতৎপরতার প্রতিবাদ জানিয়ে লিখিত বিবৃতি দিয়েছেন বাংলাদেশ সরকারি মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির (বাসমাশিস) সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও সাধারণ পরিষদের সদস্য শাহাব উদ্দীন মাহমুদ (সালমী)।
মঙ্গলবার ১০ সেপ্টেম্বর  দুপুরে তিনি লিখিত বিবৃতি দেন।
লিখিত বিবৃতিতে সাবেক সাধারণ সম্পাদক শাহাব উদ্দীন মাহমুদ (সালমী)। বলেন, একটা সংগঠন চলে গঠনতন্ত্র অনুযায়ী। বাংলাদেশ সরকারি মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির (বাসমাশিস) একটি গঠনতন্ত্র আছে। বিগত ৫০ বছরের ইতিহাসে গঠনতন্ত্র অনুযায়ী বাসমাশিস নামক সংগঠনটি কখনো চলেনি। ইতিহাসে প্রথমবারের মত গণতান্ত্রিকভাবে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে ২০১৯ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর সারাদেশের শিক্ষকদের সরাসরি ভোটে বিগত ফ্যাসিস্ট আওয়ামীলীগ সরকারের মদদপুষ্ট প্যানেলকে হারিয়ে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হই। কিন্তু হেরে যাওয়ার পর তাঁরা চুপ করে বসে থাকেনি। নানাভাবে আমাকে হেয়, অপদস্থ করার ও প্রতিশোধ নেওয়ার সুযোগ খুঁজতে থাকে। অবশষে নির্বাচিত হওয়ার মাত্র ১ (এক) বছরের মাথায় করোনাকালীন সময় ( ১৫/১২/২০২০ সাল) চরম ঔদ্ধত্যপূর্ণ ও খামখেয়ালী বাকশালী শিক্ষামন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী কর্তৃক আমাকে জামায়াত-বিএনপি-শিবির ট্যাগ দিয়ে নিজ জেলা চট্টগ্রাম থেকে প্রায় ৫০০ কি.মি দূরে নেত্রকোনার প্রত্যন্ত অঞ্চল মোহনগঞ্জে বদলী করা হয়। আজও আমি শাস্তিমূলক বদলীর খড়গ মাথায় নিয়ে নিজ জেলায় বাহিরে চাকরি করতে বাধ্য হচ্ছি। নির্বাচিত কমিটির অন্যান্য সকল আওয়ামী বিরোধি শিক্ষকবৃন্দকে বদলি, শোকজ ও বিচিত্র হয়রানির উপর রাখে বাকশালি অপশক্তি। সরকারি মাধ্যমিকের ফ্যাসিবাদ বিরোধি সাধারণ শিক্ষকবৃন্দ
ব্যাপক অসন্তোষ প্রকাশ করলেওকরলেও আওয়ামী দুষ্টচক্রের নিয়ন্ত্রণে থাকা মাউশি ও মন্ত্রণালয় কোনো কর্ণপাত করেননি। বিগত ১৪.১০.২০২০ খ্রি. আওয়ামী বাকশালী চক্রের প্রেতাত্মাদের দোহাই দিয়ে জোর করে আমাকে কমিটি থেকে বাদ দিয়ে
আহবায়ক কমিটি গঠন করা হয়। আহবায়ক কমিটির ০৩ (তিন) মাসের মধ্যে নির্বাচন দেওয়ার বিধান থাকলেও তাঁরা করপাত না করে অবৈধভাবে ১০ মাস ধরে জোর করে ঠিকে থাকার চেষ্টা চালায়। এরই মধ্যে ওই কমিটির আহবায়ক পদত্যাগ করেন এবং যুগ্ম আহ্বায়ক মেয়াদ পূর্তি হওয়ায় কমিটি বিলুপ্ত করেন। অগত্যা, সারাদেশের শিক্ষকরা সর্বশেষ নির্বাচিত কমিটির সাধারণ সম্পাদক হিসেবে আমাকে অনুরোধ করেন একটা সাধারণ সভা ডেকে নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য আরেকটি আহবায়ক কমিটি গঠন করার।
অতঃপর জুলাই-অগাস্টে বৈষম্যবিরোধি দেশপ্রেমিক ছাত্র জনতার মহান বিপ্লবের পর সরকারি মাধ্যমিকের নিপীড়িত ও শিক্ষকবৃন্দ সাধারণ সভার মাধ্যমে গণতান্ত্রিক ও বৈষম্যবিরোধি বাসমাশিস গঠনের লক্ষ্যে আওয়ামী দুঃশাসনের বিরুেদ্ধে প্রতিবাদকারী শিক্ষকগণের প্রতিনিধি হিসেবে বিগত ৩০.০৮.২০২৪ তারিখে সাধারণ সভার নোটিশ প্রদান করি।
কিন্তু আমাদের জন্য আরো বিস্ময় বাকি ছিল। যারা বিগত সরকারের আমলে ‘জয় বাংলার লোক’ পরিচয় দিয়ে গুরুত্বপূর্ণ জেলায় ডিও ও ঢাকাসহ অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ স্কুলগুলোতে প্রধান/সিনিয়র শিক্ষক হিসেবে ২০/২৫ বছর ধরে পদায়ন নিয়ে আছেন। সেই সুবিধাভোগী চক্রটি ঐতিহাসিক (৫ আগষ্ট) ‘জুলাই বিপ্লবে আমাদের গর্বের ধন ছাত্রজনতার অভ্যুত্থানে স্বৈরাচারী সরকার পালিয়ে যাওয়ার পরপর রাতারাতি খোলস পাল্টে বাসমাশিস দখল করার অপচেষ্টায় লিপ্ত হয়। ২০ বছর যারা সাধারণ শিক্ষকদের বিপদ-আপদে পাশে ছিলেন না, যাদের সাধারণ শিক্ষকরা চিনেনই না, বরঞ্চ কোনো প্রকার আইনকানুন ও বিধিবিধানের তোয়াক্কা না করে সাধারণ সভার অপেক্ষা না করে ফ্যাসিবাদের সুবিধাভোগী হয়ে বহাল তবিয়তে নিজেদের পদ-পদবী নিয়ে আরাম আয়েশে দিন কাটিয়েছেন এমন ব্যক্তিবর্গ রাতের আধারে একটি পকেট কমিটি ঘোষণা করেন। যেখানে সাধারণ শিক্ষকবৃন্দ তথা ফ্যাসিবাদ বিরোধী লড়াইয়ের ভুক্তভোগী ও অগ্রসৈনিক সিনিয়র ও সহকারী শিক্ষকবৃন্দের কোনো অংশগ্রহণের সুযোগই রাখা হয়নি। অথচ; সাধারণ শিক্ষকরা আগামী ১৩.০৯.২০২৪ খ্রি. তারিখ আহবায়ক কমিটি ও নির্বাচন কমিশন গঠন করতে একটি সাধারণ সভার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছেন। উক্ত সাধারণ সভাকে বানচাল করার জন্য ১০.০৯.২০২৪ খ্রি. বাসমাশিস প্যাড ব্যবহার করে বানোয়াট মিথ্যা তথ্য সম্বলিত একটি বিবৃতি দৃষ্টিগোচর হয়।
এমতাবস্থায়, সাধারণ শিক্ষকসহ সংশ্লিষ্ট সকলের কাছে আমার প্রশ্ন- বিগত আওয়ামীলীগ আমলে আমাকে বিএনপি জামাত শিবির ট্যাগ দিয়ে অন্যায় ভাবে বদলী করা হয়েছিল। যার পরিণামে আমার ব্যক্তিগত জীবন তছনছ হয়ে গিয়েছে। জ্ঞাতার্থে বলছি- আমার স্ত্রী হৃদযন্ত্রে রিং বাসানো রোগী। এখন ছাত্র-জনতা সরকার যখন ক্ষমতায় তখনও কি আমাকে আবারো অন্য ট্যাগ দিয়ে বিগত সরকারের হালুয়া রুটি খাওয়ারাই পার পেয়ে যাবে? আমি আর কত অবিচারের শিকার হবো? আমি উক্ত বানোয়াট ও ষড়যন্ত্রমূলক অপতৎপরতার তীব্র প্রতিবাদ জানাই।
সংশ্লিষ্ট সকলের জ্ঞাতার্থে দৃঢ়ভাবে জানাতে চাই- আগামী ১৩.০৯.২০২৪ খ্রি. তারিখ, শুক্রবার, গবর্নমেন্ট ল্যাবরেটরী হাই স্কুলে আমাদের প্রাণের সংগঠন বাসমাশিসের সাধারণ সভা এবং মাধ্যমিক শিক্ষার সংস্কার বিষয়ে সেমিনার অনুষ্ঠিত হবে। ইতোমধ্যে আমাদের সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। কিংবদন্তি শিক্ষক নেতা ও বিশিষ্ট শিক্ষাবিদগণ উক্ত সেমিনার ও সভায় উপস্থিত থাকার সদয় সম্মতি জ্ঞাপন করেছেন। উক্ত সভায় নবীন-প্রবীণ সকল শিক্ষকগণকে অংশগ্রহণের জন্য উদাত্ত আহবান জানাচ্ছি।